Arikil Oraal Bangla Subtitle
আরিকিল ওড়াল মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Arikil Oraal Bangla Subtitle)। আরিকিল ওড়াল মুভিটি পরিচালনা করেছেন সুনীল ইব্রাহিম। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন সুনীল ইব্রাহিম। ২০১৩ সালে আরিকিল ওড়াল মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১৭৭ টি ভোটের মাধ্যেমে ৫.৯ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি।
আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, যে এই মুভির বি সাব বানিয়েছিলেন সে ই আবার সাবসিন থেকে রিমুভ করে দিয়েছে…..
আবার যদি কেউ এই মুভির বি সাব করে তাহলে আমরা লিংক টি এখানে এড করে দিবো।
প্লট সামারি- সিদ্ধার্থ একটি ক্রিয়েটিভ অ্যাড এজেন্সিতে চাকরি করে। সদ্যই সে কোচি থেকে বেঙ্গালুরু ট্রান্সফার হয়েছে। বেঙ্গালুরু এসেই প্রথম যে সমস্যাতে পড়ে তা হল থাকার সমস্যা। সে আর তার গার্লফ্রেন্ড বীনা মিলে অনেক খুজে ও ব্যর্থ হল। এই সময় বীনা হঠাৎ সিদ্ধার্থ’কে বলে তার এক বন্ধু ইচ্ছা’র বাসায় উঠতে। ইচ্ছা একটি ক্যাফে’তে ওয়েটার হিসেবে কাজ করে। ইচ্ছা খানিকটা অনীহাভরে রাজি হয় বীনার খাতিরে। যাই হোক,ইচ্ছার সাথেই থাকা শুরু করলো সিদ্ধার্থ। দিনকয়েক ভালোই যাচ্ছিল। হঠাৎ করেই সিদ্ধার্থ একটি অদ্ভুত জিনিস খেয়াল করলো। জিনিসটা অদ্ভুত থেকে অবিশ্বাস্য হয়ে উঠলো যখন বীনা ও তা ফেস করলো। তা হল,সিদ্ধার্থ আর বীনা ইচ্ছা’কে একই সময়ে দুই জায়গায় দেখতে পায়। যেমন-সিদ্ধার্থ ইচ্ছা’কে নিয়ে ঘরে আসলো, বীনা ফোন করে জানাল ইচ্ছা তার বাড়ির সামনে! কেমতে কি?এ ও কি সম্ভব?? সিদ্ধার্থ আর বীনা ঠিক করে এর রহস্য খুঁজে বের করবে। এ রহস্য খুঁজতে গিয়েই একে একে উন্মোচন হতে থাকে বিস্ময়ের যার শেষটা দেখে হতে হয় স্তব্ধ!!
সিনেমাটির স্টোরি, স্ক্রিনপ্লে এবং ডিরেকশান দিয়েছেন সুনীল ইব্রাহিম। প্রথমে স্টোরি নিয়ে বলতে গেলে বলতে হয়, সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার হিসেবে কনসেপ্ট’টা বেশ দারুণ। পুরো সিনেমাটাকে তিনি তার নিজ ভঙ্গিমায় দারুণভাবে ন্যারেট করেছেন। প্লট’টা কে ধীরে ধীরে ডেভলাপ করেছেন এবং তা একবার হয়ে গেলেই দর্শককে অবাক করে তরতর করে এগিয়ে গেছে। স্ক্রিনপ্লে প্রথমদিকে খানিকটা অসংযত মনে হলেও আসলে তা নয়। সিনেমার নির্দিষ্ট পয়েন্ট এ গিয়ে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে উঠে। প্রতিটি দৃশ্যকেই বেশ সুন্দরভাবে ক্যামেরায় বন্দি করেছেন এবং প্রতিটি দৃশ্যকে অর্থবহ করেছেন।
থ্রিলিং পরিবেশটা আরো জমজমাট করে তুলেছে দারুণ ব্যাকগ্রাউন্ড।সিনেমার ক্যারেক্টার গুলোকে ও ভালোভাবে বিল্ড আপ করা হয়েছে। Nivin দারুণ এক কথায়।এক্সপ্রেশান, ডায়লগ থ্রোয়িং টেন্স মোমেন্টগুলো’তে চমৎকার। পাশাপাশি Remya ভালো করলেও হতাশ করেছে ইন্দ্রজিত! তার অভিনয় সত্যিকার অর্থেই হতাশ করেছে।
This website uses cookies.