Catch Me If You Can (2002) Bangla Subtitle – চুরি বিদ্যা মহা বিদ্যা যদি না পড় ধরা

ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Catch Me If You Can Bangla Subtitle) তৈরী করেছেন ফায়ারবোল্ট ফনিক্স। ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান মুভিটি পরিচালনা করেছেন অ্যামেরিকান মুভি ডিরেক্টর স্টিভেন স্পিলবার্গ। ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান এর প্রযোজনা করেছে স্টিভেন স্পিলবার্গ ও ওয়াল্টার এফ. পার্কস। গল্পের লেখক ছিলেন ফ্রাঙ্ক অ্যাবনাগেল জুনিয়র। ২ ঘন্টা ২১ মিনিটের এই মুভিটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২৫ ডিসেম্বর ২০০২ সালে। ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে ৮.১ রেটিং প্রাপ্ত মুভিটিতে প্রায় ৭ লক্ষ্য এর মতো ভোট পড়ে। ৫২ মিলিয়ন বাজেটের ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান মুভিটি বক্স অফিসে ৩৫২ মিলিয়ন আয় করে। 

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান
  • পরিচালকঃ স্টিভেন স্পিলবার্গ
  • গল্পের লেখকঃ ফ্রাঙ্ক অ্যাবনাগেল জুনিয়র
  • মুভির ধরণঃ ড্রামা, বায়োগ্রাফি
  • অনুবাদকঃ Firebolt Phoenix
  • রিলিজ ইয়ারঃ ২৫ ডিসেম্বর ২০০২
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.১/১০
  • রান টাইমঃ ১৪১ মিনিট

সাবটাইটেল ডাউনলোড

Related Post

ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান মুভি রিভিউ

যে মুভিতে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও আর টম হ্যাংকস এর মত অভিনেতা আর স্টিভেন স্পিলবার্গ এর মত পরিচালক থাকছেন সেটা নিশ্চয়ই কোনো আর দু-একটি মুভির মতন হবে না এটা ত ক্লিয়ার। মুভিটি আসলে একজন ব্যাক্তির আত্নজীবনী। তিনি হলেন ফ্রাংক অ্যাবেগ্নেল, যিনি ব্যাংক চেক জ্বালিয়াতির মাধ্যমে ৩০ লক্ষ ডলারের মত চুরি করেছেন। ১৮ বছর বয়সী ফ্রাংক অ্যাবেগ্নেল এর ক্যারেক্টরটি প্লে করেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও শুরুতে দেখানো হয় তার পরিবার সুখেই আছে, কিন্তু কিছুদিন পর তার বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায় আর এর কারণ তার বাবা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ করতে পারছেন না এবং তাদের জীবন কাটছে অভাবে।আর এ বিচ্ছেদ মেনে নিতে পারছে না ক্যাপ্রিও। তো তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এর পর থেকেই শুরু হতে থাকে

মুভিটি আসলে একজন ব্যাক্তির আত্নজীবনী। তিনি হলেন ফ্রাংক অ্যাবেগ্নেল, যিনি ব্যাংক চেক জ্বালিয়াতির মাধ্যমে ৩০ লক্ষ ডলারের মত চুরি করেছেন। ১৮ বছর বয়সী ফ্রাংক অ্যাবেগ্নেল এর ক্যারেক্টরটি প্লে করেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও শুরুতে দেখানো হয় তার পরিবার সুখেই আছে, কিন্তু কিছুদিন পর তার বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায় আর এর কারণ তার বাবা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ করতে পারছেন না এবং তাদের জীবন কাটছে অভাবে।আর এ বিচ্ছেদ মেনে নিতে পারছে না ক্যাপ্রিও। তো তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এর পর থেকেই শুরু হতে থাকে আসল কাহিনী।

This website uses cookies.