Divergent Bangla Subtitle – ডাইভারজেন্ট সাইন্স ফিকশন মুভি

ডাইভারজেন্ট মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Divergent Bangla Subtitle) বানিয়েছেন বিএসএম প্রডাকশন। ডাইভারজেন্ট মুভিটি পরিচালনা করেছেন নীল বার্গার। ভেরোনিকা রথ এর সাইন্স ফিকশন থেকে ডাইভারজেন্ট মুভি তৈরী করেছেন নীল বার্গার। ২০১৪ সালে ডাইভারজেন্ট মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৪,০১,৪৯৯টি ভোটের মাধ্যেমে ৬.৭ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৮৫ মিলিয়ন বাজেটের ডাইভারজেন্ট মুভিটি বক্স অফিসে ২৯৮.২ মিলিয়ন আয় করে।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ ডাইভারজেন্ট
  • পরিচালকঃ নীল বার্গার
  • গল্পের লেখকঃ ভেরোনিকা রথ
  • মুভির ধরণঃ সাইন্স ফিকশন, একশন, অ্যাডভেঞ্চার
  • অনুবাদকঃ বিএসএম প্রডাকশন
  • মুক্তির তারিখঃ ২১ মার্চ ২০১৪
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৬.৭/১০
  • রান টাইমঃ ১৪০ মিনিট

ডাউনলোড সাবটাইটেল

ডাইভারজেন্ট মুভি রিভিউ

যারা সাইন্স ফিকশন মুভি পছন্দ করেন তাদের সামনে আজ উপস্থিত হয়েছি ডাইভারজেন্ট সিরিজের প্রথম মুভি (divergent) মুভিটি নিয়ে, এই মুভির কাহিনি শুরু হয় ঐ সময় থেকে যখন বিশ্বযুদ্ধের কারনে সম্পূর্ণ পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায়। আর বাদ বাকি যারা বেঁচে থাকে তাদের নিয়েই একটি জাতি গঠন করা হয়। সম্পূর্ন জাতিকে পাঁচটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। প্রতিটি ভাগকে বলা হয়ে থাকে ফ্যাকশন। প্রথম ফ্যাকশনের নাম হলো এরোডাই। তাদের কাজ হলো জ্ঞান বিজ্ঞানের খোজ করা এবং নিত্য নতুন জিনিষ আবিষ্কার করা। দ্বিতিয় ফ্যাকশনের নাম হলো এমিটি। তাদের কাজ হলো চাষাবাদ করে সমস্ত শহরের খাবারের চাহিদা মেটানো।

তারা সব সময় দয়ালু আর মিলেমিশে থাকতে পছন্দ করে। তৃতীয় ফ্যাকশনের নাম হলো ক্যান্ড। তাদের কাজ হলো বিচার কার্য পরিচালনা করা। তাদের স্বভাব হলো তারা সব সময় সত্য কথা বলে এবং মিথ্যাবাদীকে চিহ্নিত করতে পারে,চতুর্থ ফ্যাকশনের নাম হলো এবনিগেশেন। তারা একদম সাধারন জীবন যাপন করে। নির্বাচন এর মাধ্যমে তাদের মদ্ধে নেতা চিহ্নিত করে থাকে। যারা কোন ফ্যাকশনের মধ্যে না থাকে তাদেরকে নিঃসার্থভাবে অন্ন এবং বস্ত্র দিয়ে সাহায্য করে থাকে। এবং সর্বশেষ ফ্যাকশনের নাম হলো ডন্টলেস,তারা হলো সমস্ত শহরের রক্ষাকর্তা। তারা হলো বাহাদুর, নির্ভিক,এবং স্বাধিন, সমস্ত ফ্যাকশনের মদ্ধে এটাই হলো সবচাইতে কঠোর এবং নির্দয় ফ্যাকশন। এখনে থাকতে হলে হয় বাঁচো নাহয় মরো। কঠিন থেকে কঠিনতর ট্রেনিং দিয়ে তাদের দক্ষ সৈনিক রুপে তৈরি করা হয়। প্রতিটি ফ্যাকশনেরি রয়েছে আলাদা রিতি আলাদা কৃষ্টি কালচার।

Related Post

এমন কি তাদের ড্রেসকোড ও আলাদা ভাবে বিভক্ত। প্রত্যেক ১০০ বছর পর পর সেখানে একটি সেমিনার অনুষ্টিত হয়। যেখানে ১৬ থেকে ১৮ বছরের তরুণ তরুণীদের ফ্যাকশন বেছে নেবার অধিকার থাকে। সেমিনারের আগের দিন তাদের সবাইকে এক প্রকার টেষ্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয় সেই টেষ্ট তাদের বলে দেয় যে তারা কোন ফ্যাকশনের উপযুক্ত। তবে সেমিনারের দিন তাদের পছন্দমতো ফ্যাকশন সিলেক্ট করবার অধিকার থাকে। সেই টেষ্টে যদি কোন ফ্যাকশনে সিলেক্ট হবে তার ফলাফল না জানা যায় তাহলে তাকে ডাইভারজেন্ট নামে আখ্যায়িত করা হয়। এদের বৈশিষ্ট্য হলো এরা ভয়কে জয় করে সামনে অগ্রসর হবার ক্ষমতা রাখে।

সরকারের কোন চক্রান্ত তাদের সামনে গোপন থাকেনা। এরাই হলো সরকারের একমাত্র শত্রু। যদি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে তার জন্য মৃত্যু অবধারিত। এই মুভির সম্পূর্ণ ঘটনা হলো বিট্রেস নামের এক তরুণীকে ঘিরে এবং সে থাকে একজন ডাইভারজেন্ট। কি করে সে নিজেকে রক্ষা করে এবং কি করে দূর্বল একটি মেয়ে ডন্টলেসে গিয়ে নিজের জীবনটাকে সম্পূর্ণ পরিবর্তন করে ফেলে সেটা নিয়েই এই মুভির কাহিনি রচিত।

রিভিউ করেছেনঃ Md Mozammel Hoque Khan

This website uses cookies.