Inglourious Basterds (2009) Bangla Subtitle – টারান্টিনোস এপিক ক্রিয়েশন

ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস কুয়েন্টিন টারান্টিনোর অল্প কয়টা মুভির একটি। এটি একটি এপিক মাস্টারপিস।যা ২য় বিশ্বযুদ্ধের উপর উপজীব্য করে বানানো হয়েছে।ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Inglourious Basterds Bangla Subtitle) বানিয়েছেন নিলয়। ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস মুভিটি পরিচালনা করেছেন কুয়েন্টিন টারান্টিনোর। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন কুয়েন্টিন টারান্টিনোর। ২০০৯ সালে ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১১,২৮,২৮৮টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.৩ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৭০ মিলিয়ন বাজেটের ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস মুভিটি বক্স অফিসে ৩২১.৫ মিলিয়ন আয় করে।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস
  • পরিচালকঃ কুয়েন্টিন টারান্টিনোর
  • গল্পের লেখকঃ কুয়েন্টিন টারান্টিনোর
  • মুভির ধরণঃ অ্যাডভেঞ্চার, ড্রামা, ওয়ার
  • অনুবাদকঃ Nilooy
  • মুক্তির তারিখঃ ২১ আগস্ট ২০০৯
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.৩/১০
  • রান টাইমঃ ১৫৩ মিনিট

ডাউনলোড সাবটাইটেল

ইনগ্লুরিয়াস বাস্টার্ডস মুভি রিভিউ

মুভির প্লট হচ্ছে ২য় বিশ্বযুদ্ধ। হিটলার হারামজাদার নাজি বাহিনির মধ্যে ভয় ঢুকানোর জন্য আমেরিকা বিশেষ এক বাহিনী নিযুক্ত করে। তাদের কাজ শুধু নাজি বাহিনীর সৈন্যদের এক্কেবারে কোপা সামসু স্টাইলে খুন করা। এই বাহিনীর সবাই একেকটা মাস্টারপিস কিলার । আমাদের Brad Pitt ভাই এই বাহিনীর প্রধান। আর তার এই বাহিনীর নাম হচ্ছে Basterds. আর পুরো মুভিতে তারা তাদের এই নামের একটু ও অবমাননা করেনি। জার্মানির সৈন্য পেলেই তারা প্রথমে খুন করে নৃশংস ভাবে, তারপর তাদের মাথার খুলির চামড়া কেটে রেখে দেয়। এদিকে জার্মান বাহিনীতে আছেন একজন কর্নেল । তিনি আবার অন্য সবার মত না। তিনি নিজেকে একজন উৎকৃষ্ট ডিটেক্টিভ মনে করেন। তার কাজ হচ্ছে জানের ভয়ে লুকিয়ে থাকা ইহুদীদের খুজে বের করা। আর তারপর তাদের ইদুরের মত হত্যা করা। তার হাত থেকে কোন ইহুদী কখন রেহাই পায়নি শুধুমাত্র আমার ক্রাশ ছাড়া। এই মেয়ে Ussain Bolt এর মত দৌর দিয়ে নিজের জান বাঁচায়। যদিও ওর ফ্যামিলির সবাই মারা যায়।

Related Post

এদিকে ৫ বছর পর Shosanna ফ্রান্সে নিজের নাম পাল্টে বসবাস করছে। জার্মানিদের মনে প্রাণে ঘৃণা করা সত্ত্বেও তার কপালে জোটে আরেক জার্মান সেনা যে কিনা তার উপড়ে ১০ টন ওজনের ক্রাশ খেয়ে বসে। এই ফাজিল ওর পেছনে জোকের মত লাগে “ভালবাসা দিবি কিনা বল” স্টাইলে। এর মধ্যে কর্নেল (Christoph Waltz আংকেল) আবার Shosannaকে চিনে ফিলে। এদিকে আবার হিটলার হারামজাদার মনে খায়েশ জেগেছে সিনেমা দেখার। সে তার সব সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে সিনেমা হলে আসবে সিনেমা দেখতে।

আমাদের Bestard বাহিনী এই সুযোগে প্ল্যান করে হিটলার কে মেরে ফেলার। এদিকে আবার আলাদা ভাবে Shosanna ও ওর বয়ফ্রেন্ডের সাথে মিলে প্ল্যান করে হিটলার কে মেরে ফেলার। (সবাই ব্যাচারা হিটলারের পিছনে লাগে )। তো যাই হোক, কাহিনী এভাবে নানা আকুল, বিকুল, অনুকুল, প্রতিকুল অবস্থা পাড়ি দিয়ে এমন একটা ফিনিশিং দেয় যেটা ট্রুলি অসাধারণ। মুভিটা এতটাই ভাল যে অনেক কষ্টে আমি আমার লেখা থামাচ্ছি, এখন না থামালে পুরো স্টোরির সবটাই বলা হয়ে যাবে। তাই কষ্ট করে নিজেই সময় করে দেখে নিবেন।

রিভিউ করেছেনঃ ‎Shadman Islam Tomey

View Comments

  • কেমনে ধন্য বাদ দিবযারা এই বি সাব এর সাৎে কাজ করছে,ধন্যবাদ,তবে আমার অনুরোধ সকল বিসা এর নিচে মুভির ডংক্ষেপে রিভিউ দিলে আমি আরো আরো আরো খুশি

  • কেমনে ধন্য বাদ দিবযারা এই বি সাব এর সাৎে কাজ করছে,ধন্যবাদ,তবে আমার অনুরোধ সকল বিসা এর নিচে মুভির ডংক্ষেপে রিভিউ দিলে আমি আরো আরো আরো খুশি,

  • সাব না দেখেই রিভিউ দেখেই সাবের প্রেমে পরে গেষি,,,,ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না 🙂,,,জাতী এমন প্রতিটা মুভির রিভিউ দেখতে চাই 😊

This website uses cookies.