Man of Steel (2013) Bangla Subtitle – সব কিছু মিলিয়ে দারুন একটি মুভি

ম্যান অব স্টিল মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Man of Steel Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। ম্যান অব স্টিল মুভিটি পরিচালনা করেছেন জ্যাক স্নাইডার। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন ডেভিড এস গায়ার এবং ক্রিস্টোফার নোলান। ২০১৩ সালে ম্যান অব স্টিল মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৬,৫৪,৩৩২ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.১ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ২২৫-২৫৮ মিলিয়ন বাজেটের ম্যান অব স্টিল মুভিটি বক্স অফিসে ৬৬৮ মিলিয়ন আয় করে।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ ম্যান অব স্টিল
  • পরিচালকঃ জ্যাক স্নাইডার
  • গল্পের লেখকঃ ডেভিড এস গায়ার এবং ক্রিস্টোফার নোলান
  • মুভির ধরণঃ একশন, অ্যাডভেঞ্চার, সাইন্স-ফিকশন
  • ভাষাঃ ইংরেজি
  • অনুবাদকঃ Symon Alex
  • মুক্তির তারিখঃ ১৪ জুন ২০১৩
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৭.১/১০
  • রান টাইমঃ ২ ঘন্টা ২৩ মিনিট

ডাউনলোড সাবটাইটেল

Related Post

ম্যান অব স্টিল মুভি রিভিউ

বহু বছর ধরে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনের ফলে ক্রিপটন নামের এক গ্রহের সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ নিঃশেষ হয়ে যায়। এর পরিণাম হিসেবে গ্রহটির কেন্দ্র অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে এবং গ্রহটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হবার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এ সময় ক্রিপটনের মিলিটারি কমান্ডার, জেনারেল জড, এবং তার সমর্থকরা একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাশীন পরিষদমন্ডলীকে উৎখাত করে। এসময় বিজ্ঞানী জর-এল এবং তার স্ত্রী ক্ষণিকের জন্য লারা তাদের পুত্র ক্যাল-এলের জন্ম উদযাপন করে। নিজ গ্রহের আসন্ন ধ্বংস সম্পর্কে সচেতন থাকায় জর-এল ক্যাল-এলের কোষের সাথে ক্রিপটনের জেনেটিক কোডেক্স মিশিয়ে দেয় এবং ক্যাল-এলকে একটি মহাকাশযানে করে পৃথিবী নামক একটি গ্রহে পাঠিয়ে দেয়। জড জর-এলকে হত্যার পরেও কোডেক্স অর্জনে ব্যর্থ হয়। রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে জেনারেল জড এবং তার সমর্থকরা মহাশূন্যের ফ্যান্টম জোন নামক স্থানে নির্বাসিত হয়। ক্রিপটনের বিস্ফোরণের পর তারা মুক্তি পায়। অন্যদিকে জর-এলের পুত্র কাল-এল পৃথিবীতে স্মলভিল নামক একটি কৃষিনির্ভর স্থানে অবতীর্ণ হয় যেখানে জোনাথান কেন্ট এবং মার্থা কেন্ট তাকে খুঁজে পায়। কাল- এলের নাম হয়ে ওঠে ক্লার্ক-কেন্ট। ক্লার্ক জোনাথান এবং মার্থাকে নিজের বাবা-মা হিসেবেই জানে। তাদের মাঝেই তার বেড়ে ওঠা। বেড়ে ওঠার সাথে সাথে সে উপলব্ধি করে যে সে অন্যদের চাইতে আলাদা, তার ক্ষমতা অস্বাভাবিক। তবে ক্লার্ক কখনোই সেগুলো মানুষের ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে নি। সে জানতো তার এই ক্ষমতা একসময় মানব জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করবে। তার ধারণা সত্যি হয়। পৃথিবী আক্রান্ত হয় বহিঃশত্রু জেনারেল জড এবং তার বাহিনী কর্তৃক। সামগ্রিক অবস্থা দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। পৃথিবী রক্ষার্থে এগিয়ে আসে সুপারম্যান, ক্লার্ক। এরপর বাকিটা না হয় মুভিতেই দেখে নেবেন যারা বিনোদন পেতে চান তাদের জন্য মাস্ট ওয়াচ একটা মুভি।

রিভিউ করেছেনঃ John Snow

This website uses cookies.