যারা বাংলা সাবটাইটেল লাগিয়ে মুভি দেখতে পছন্দ করেন তাদের কথা মাথায় রেখে অলিম্পাস হ্যাজ ফলেন মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Olympus Has Fallen Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। অলিম্পাস হ্যাজ ফলেন মুভিটি পরিচালনা করেছেন আন্টন ফুকুয়া। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন ক্রাইটন রথেনবার্গার ও ক্যাটরিন বেনেডিক্ট। ২০১৩ সালে অলিম্পাস হ্যাজ ফলেন মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ২,৩৬,৫১৮ টি ভোটের মাধ্যেমে ৬.৫ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৭০ মিলিয়ন বাজেটের অলিম্পাস হ্যাজ ফলেন মুভিটি বক্স অফিসে ১৭০.৩ মিলিয়ন আয় করে।
Olympus has fallen – একশনধর্মী এই মুভিটি নিয়ে দুইটি কথা প্রচলিত আছে।
১। কেউ যদি এই মুভিটির প্রথম দিকের ৩৫ মিনিট সহ্য করতে পারে সে একজন ভাল একশন মুভি খোর।
২। মুভিটিতে Olympus বাঁ হোয়াইট হাউজের পতন এতটা বাস্তবসম্মতভাবে দেখানো হয়েছে যে আমেরিকানরা রেগে গিয়ে মুভিটির রেটিং কমিয়ে দেয়। সবচেয়ে প্রিয় মুহূর্ত- যখন ডাম্পিং ট্রাক থেকে হেভি মেশিনগানের ফায়ারিং শুরু হয়। বারবার গা শিউরে উঠেছে এই মুভি দেখতে গিয়ে।
মুভিটিতে Olympus বা হোয়াইট হাউজের পতন এতটা বাস্তবসম্মতভাবে দেখানো হয়েছে যে আমেরিকানরা রেগে গিয়ে মুভিটির রেটিং কমিয়ে দেয়।” আপনি কি শিওর? কারন আমার জানা মতে আমেরিকানদের চেতনা এতটা পাওয়ার ফুল না, যে জায়গায় তারা পতাকা আন্ডারওয়্যর বানিয়ে পড়তে দ্বিধা করে না এবং এই মুভির ক্রিটিক্স রেটিং কম সে অনুযায়ি ইউজারদের দোষ দেয়া যায় না।