Private Eye Bangla Subtitle -
প্রাইভেট আই মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Private Eye Bangla Subtitle) বানিয়েছেন ফ্ল্যামি তুহিন। প্রাইভেট আই মুভিটি পরিচালনা করেছেন ডে-মিন পার্ক। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন ইয়ং-জং লি এবং ডে-মিন পার্ক।২০০৯ সালে প্রাইভেট আই মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৭৪৬ টি ভোটের মাধ্যেমে ৬.৯ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি।
প্লটঃ প্রতিভাবান মেডিক্যাল শিক্ষার্থী কোয়াং-সু ( রায় দেওক-হাওয়ান ) রাতে একটি জঙ্গলে অস্ত্রোপচার পদ্ধতি অনুশীলন করার জন্য পশুর লাশ খুঁজছিলেন। হঠাৎ কোয়াং-সু জঙ্গলে একটি নগ্ন মানুষের মৃতদেহ আবিষ্কার করেন এবং তিনি অবিলম্বে মৃতদেহটা বাড়ি নিয়ে আসে। পরের দিন, কোয়াং-সু জানতে পারে যে তিনি প্রাপ্ত মৃতদেহটা দেশের একজন অনেক বড় প্রতাপশালী স্থানীয় রাজনীতিবিদের পুত্র যিনি কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ। কুয়াং-সু ইতিমধ্যে মৃতদেহের কিছু অঙ্গকে অপসারণ করেছে ফেলেছে। সে জানে যদি সে পুলিশে যায় তবে সে প্রাথমিক হত্যাকাণ্ডের সন্দেহভাজন হবে। ঘুরতে বেড়িয়ে কোয়াং-সু হংকং-হো ( হওয়ং জং-মিন ) নামক একটি বিশিষ্ট গোয়েন্দা দক্ষতার বিজ্ঞাপন দেখতে পায়। তিনি অবিলম্বে হং জিন-হোতে আসেন এবং খুনীকে খুঁজে বের করতে সাহায্যের জন্য জিজ্ঞাসা করলেন। দুর্ভাগ্যবশত, জিন-হোয়ের খুনের ক্ষেত্রে কাজ করার কোন ইচ্ছা নেই (তিনি বিপদকে ঘৃণা করেন) এবং দ্রুত কোয়াং-সু’র এর প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করেন। কোয়াং-সু ডিটেকটিভকে টাকার লোভ দেখিয়ে কোনভাবে রাজি করিয়ে নেয়। যখন হংকিয়ং-হো কাজটা হাতে নেয় তখন বুঝতে পারে যে, এটা কোন সাধারণ খুনের কেস নয়। এর পিছনে জড়িয়ে আছে কিছু নোংরা, বিকৃত মস্তিষ্ক, খুনির মত লোকের হাত।
এর আগে হুয়াং জং-মিনের New world, Black house, The himalayas, A violent prosecutor এর মত সেরা মুভিগুলো দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। অভিনেতা তিনি বেশ প্রতিভাবান আর প্রত্যেকটা কাজে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। এই মুভিতে পুলিশ অফিসারের চরিত্রে ও ডাল-সু সাইন্টিস্টের চরিত্রে উহম জি-ওন শিক্ষানবিশ ডাক্তারের চরিত্রে রিউ ডেওক-হুয়ান সবাই যে যার জায়গায় নিজের সেরা অভিনয় উপহার দিয়েছে। ভিলেনে দ্বৈত চরিত্রে ইয়ুন জে-মুন ফাটিয়ে দিয়েছে। তার এক্সপ্রেশন, বডি ল্যাংগুয়েজ, পৈশাচিক হাসিতে অজান্তেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠে। কোরিয়ান মুভিতে যে কি পরিমাণ ভায়োলেন্স থাকে সেটা কোরিয়ান মুভি লাভারদের নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। এটাতেও আছে তবে পরিমাণে কম। তবে যেটুকু আছে সেটুকুই যথেষ্ট আঁতকে উঠার জন্য। আর থ্রিল! সেটাতো এই মুভির পরতে পরতে অনুভব করতে পারবে দর্শক। তাই আর দেরী না করে বসে দেখে ফেলুন পিরিয়ড, ক্রাইম থ্রিলার মুভিটি।
রিভিউ করেছেনঃ Flamy Tuhin
This website uses cookies.