The Green Mile (1999) Bangla Subtitle – কঠোর বাস্তবতা, স্বপ্নময় পরাবাস্তবতা এবং এক পশলা মানবতার মিশ্রণ

দ্যা গ্রিন মাইল মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (The Green Mile Bangla Subtitle) তৈরী করেছেন রাশেদুজ্জামান রাশেদ।  দ্যা গ্রিন মাইল মুভিটি পরিচালনা করেছেন অ্যামেরিকান মুভি ডিরেক্টর ফ্র্যাঙ্ক ডারবন্ট। দ্যা গ্রিন মাইল  এর প্রযোজনা করেছে ফ্র্যাঙ্ক ডারবন্ট ও ডেভিড ভালদেস। গল্পের লেখক ছিলেন স্টিফেন কিং। ৩ ঘন্টা ৯ মিনিটের  এই মুভিটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১০ই ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে। ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে ৮.৬ রেটিং প্রাপ্ত মুভিটিতে প্রায় ১ মিলিয়ন এর মতো ভোট পড়ে। ৬০ মিলিয়ন বাজেটের দ্যা গ্রিন মাইল মুভিটি বক্স অফিসে ২৯০.৭ মিলিয়ন আয় করে। 

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ দ্যা গ্রিন মাইল
  • পরিচালকঃ ফ্র্যাঙ্ক ডারবন্ট
  • গল্পের লেখকঃ স্টিফেন কিং
  • মুভির ধরণঃ ক্রাইম, ড্রামা
  • রিলিজ ইয়ারঃ ১৯৯৯
  • অনুবাদকঃ Rasheduzzaman Rashed
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.৬/১০

সাবটাইটেল ডাউনলোড

Related Post

দ্যা গ্রিন মাইল মুভি রিভিউ

আমার একটা রোগ আছে। রোগটা এমন Tom Hanks অভিনীত যে কোনো মুভি চোখ বন্ধ করে দেখে ফেলি। মূলত বেশি ভাগ মানুষই তার ফ্যান হয়ছিল Forrest Gump মুভি দেখে। বাট আমি তার ডাই হার্ড ফ্যান হয়ছিলাম The Green Mile মুভি দেখে। এক সময় মনে করতাম The Shawshank Redemption লিগ্যাসিতে একমাত্র Forrest Gump ভাগ বসাইতে পারবো। কিন্ত Green Mile দেখার পর আমি মনে করি The Shawshank Redemption লিগ্যাসির উপর আর কোন মুভির থাকলে আমার দৃষ্টিতে Green Mile ই হবে। এ যেন এক কঠোর বাস্তবতা, স্বপ্নময় পরাবাস্তবতা এবং এক পশলা মানবতার মিশ্রণ! মুভির প্লট হল এমন Paul Edgecomb (টম হ্যাঙ্কস) একজন প্রিজন অফিসার। জেলখানায় তাঁর ব্লকের কাজ হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া বন্দীদের বৈদ্যুতিক চেয়ারে বসিয়ে দণ্ড কার্যকর করা। এই বিশেষ ব্লকটির নাম ‘গ্রীন মাইল’। আর পল এখানকার কমান্ডিং অফিসার, হর্তাকর্তা।

একদিন সেখানে এক নতুন বন্দী এল, মৃত্যু পরোয়ানা মাথায় নিয়ে। বন্দীর নাম John Coffey (মাইকেল ক্লার্ক ডানকান), বিশালাকার এক নিগ্রো। কিন্তু আকার- আকৃতিতে যত বিকট আর ভয়ানক হোক না কেন, জন নিজেকে প্রমাণ করলো একজন অতীব ভদ্র, শান্ত শিস্ট দৈত্যাকার ব্যাক্তি হিসেবে। শিশুসুলভ সরলতার এই বন্দী অন্ধকারে খুব ভয় পায়। ঝড়ের রাতে আতঙ্কিত হয় এবং সদা সর্বদা একান্ত বাধ্যগত আচরণ করে!! অথচ সে একজন ভয়ংকর অপরাধে দন্ডিত মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী!! অবস্থা আরো রহস্যময় হয়ে উঠলো যখন প্রমাণিত হলো যে জন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী। সে সারিয়ে তুলতে পারে মৃত্যুপথযাত্রী রোগীকে। এমন কাহিনী নিয়ে পুরো মুভির কাহিনী। মুভির শেষের দিকটা খুব বেশি মর্মান্তিক। আমার প্রানী হিসাবে ইঁদুরকে তেমন পছন্দ হয় না। বাট মুভির মধ্যে একজন বন্দীর পোষা ইঁদুর দেখে নিজের ও ইচ্ছা হয় এমন একটা ইঁদুর থাকলে মন্দ হত না।

View Comments

This website uses cookies.