দি আয়রন জায়ান্ট মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (The Iron Giant Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। দি আয়রন জায়ান্ট মুভিটি পরিচালনা করেছেন ব্র্যাড বার্ড। টেড হিউজ এর লেখা ১৯৬৮ সালের দ্য আয়রন ম্যান নামক নভেল থেকে তৈরি দ্য আয়রন জায়ান্ট। ১৯৯৯ সালে দি আয়রন জায়ান্ট মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১,৫৮,০১৯টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.০ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৭০-৮০ মিলিয়ন বাজেটের দি আয়রন জায়ান্ট মুভিটি বক্স অফিসে ৩১.৩ মিলিয়ন আয় করে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ ১৯৫৭ সালে রাশিয়া স্পুটনিক ১ স্যাটেলাইট স্পেসে পাঠানোর পর এক অজানা বস্তু আমেরিকাতে উল্কাপিন্ডের ন্যায় কোস্ট অব মাইন(নাম টা ঠিক জানি না) এর সাগরে আছড়ে পড়ে। বস্তুটি পাশের রকওয়েল নামক ছোট্ট শহরের জঙ্গলে লুকিয়ে পড়ে। ৯ বছর বয়সী হোগার্থ হিউজ কৌতুহলের বশবর্তী হয়ে জঙ্গলে প্রবেশ করলে সে এক অতিকায় রোবটকে পাওয়ার স্টেশনের লোহা খেতে দেখে। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে রোবটটি প্রায় মরতে বসলে হোগার্থ তাকে বাঁচায়। এরপর হোগার্থ সেখান থেকে পালিয়ে তার বিধবা মাকে সব কথা খুলে বললে তার মা তাকে অবিশ্বাস করে তবে রোবটটি হোগার্থকে ঠিকই চিনে ফেলে। পরে রোবটটির খোঁজে হোগার্থ জঙ্গলে আবার গেলে তার সাথে রোবটটির বন্ধুত্ব হয়ে যায়। সে দেখতে পায় রোবটটি মজার, কৌতুহলী ও নিরীহ। এদিকে শহরের লোহার জিনিস পত্র উধাও হয়ে যাওয়া এবং পাওয়ার স্টেশন ধ্বংসের কারণ বের করতে আমেরিকা সরকার এক এজেন্টকে তদন্তে লাগায়। কোনভাবে সে বুজতে পারে হোগার্থের সাথে রোবটটির সংযোগ আছে। নানান ভাবে চেষ্টার পর হোগার্থের ভুলেই সে রোবটটির অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। এবং আর্মিকে ডেকে আনে তা ধ্বংসের জন্য। এরপর কি হয় জানতে হলে মুভিটা দেখে নেন। ট্রাস্ট মি সময় বৃথা যাবে না। ক্লাইম্যাক্স টা বেদনাদায়ক ছিল। ভাল লিখতে পারি না তবে মুভি টা অনেক ভাল লাগবে আশা করি ।
This website uses cookies.