The Shawshank Redemption (1993) Bangla Subtitle – এক অদ্ভুদ দৃঢ় মানুষের ইনার স্পিরিটের গল্প

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন মুভিটি পরিচালনা করেছেন ফ্রান্সের মুভি ডিরেক্টর ফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট। দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন এর প্রযোজনা করেছে নিকি মারভিন। একই সাথে গল্পের লেখক ছিলেন স্টিফেন কিং। দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন মুভিটি নির্মান করা হয়েছে স্টিফেন কিং এর লেখা রিতা হাইওর্থ এন্ড শশাঙ্ক রিডেম্পশন ( Rita Hayworth and Shawshank Redemption) এর উপর বেস করে। ২ ঘন্টা ২২ মিনিটের এই মুভিটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৪ অক্টোবর ১৯৯৩ সালে। ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে ৯.৩ রেটিং প্রাপ্ত মুভিটিতে প্রায় দুই মিলিয়ন এর মতো ভোট পড়ে। ২৫ মিলিয়ন বাজেটের দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন মুভিটি বক্স অফিসে ৫৮.৩ মিলিয়ন আয় করে। ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজের এখন পর্যন্ত প্রথম স্থানে রয়েছে দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন। প্রাথমিক ভাবে সাবটাইটেল এর কাজ করেছেন ম্যাক আজাদ। ম্যাক আজাদের করা অনুবাদটি সম্পাদনা করেন বিভিন্ন উপন্যাস এর উপর আধ্যাতিক জ্ঞান লাভ করা অনিক আন্দালিব। এই অনিক আন্দালিব তার জ্ঞানের প্রকাশ ঘটান বিভিন্ন ব্লগে লেখার মধ্যমে। যাই হোক তার করা এই সাবটাইটেলটি খুবই ভালো যা দ্বারা মুভিটি খুব ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন
  • পরিচালকঃ ফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট
  • গল্পের লেখকঃ স্টিফেন কিং
  • মুভির ধরণঃ ড্রামা
  • প্রাথমিক অনুবাদকঃম্যাক আজাদ
  • অনুবাদ সম্পাদনাঃ অনিক আন্দালিব
  • মুক্তির তারিখঃ ১৪ অক্টোবর ১৯৯৪
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৯.৩/১০
  • আইএমডিবি ভোটঃ ২১,১৬,০২৬টি
  • রান টাইমঃ ১৪২ মিনিট

সাবটাইটেল ডাউনলোড

Related Post

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন মুভি রিভিউ

‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’ মুভি হচ্ছে নন-ব্লকবাস্টার, নন-অ্যাকশন, নন ফ্যান্টাসির, কিন্তু এক অদ্ভুত দৃঢ় আর মানুষের ইনার স্পিরিটের গল্প। যে গল্পের স্বাদ মানুষ আগে পায়নি। গল্পের নায়ক ‘অ্যান্ডি’ সিস্টেমের অন্যায়ের শিকার ছিল, সে মাথা নত না করে সেই সিস্টেমকে চ্যালেঞ্জ করেছে। বার বার মার খেয়েছে, আবার উঠে দাঁড়িয়েছে। ১৯ বছর লড়াই করেছে। সে অনুভব করেছে। আশা করেছে। অ্যান্ডি ডুফ্রেইন, একজন তরুণ ব্যাংকার ১৯৪৬ সালে শশাঙ্ক প্রিজনে প্রবেশ করেন স্ত্রী হত্যার দায় মাথায় নিয়ে। স্ত্রী হত্যার অভিযোগে তিনি কতটা নির্দোষ এটা ফুটে না উঠলেও যেটা সবার চোখে পড়ে সেটা হলো- তার নম্র আচরণ আর পরিচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা। সেখানেই তার পরিচয় আর বন্ধুত্ব হয় কিশোর বয়সে রাগের মাথায় খুন করা অ্যাফ্রো-আমেরিকান ‘রেড’। ভদ্র চেহারার ঠগ উইলিয়াম স্যাডলার, জেলখানার বৃদ্ধ লাইব্রেরিয়ান জেমস হোয়াইটমোরের সাথে।

জেলখানার প্রথম ২ বছর খুবই খারাপ কাটে অ্যান্ডির। গার্ডদের অনবরত উত্যক্ত করা, যৌন নির্যাতন, অমানুষিক নির্যাতন সব কিছুই মুখ বুজে সহ্য করতে হয়েছে তাকে। পরিস্থিতি কিছুটা উন্নত হয় যখন তার ব্যাংকিং স্কিল কাজে লাগিয়ে গোপন টাকার পাহাড় জমাতে থাকে। কয়েক বছর পর তাকে জেলের লাইব্রেরির দায়িত্ব দেয়া হয়। এখানেও অ্যান্ডি তার লেগে থাকার পরিচয় দেয় ৬ বছর প্রতি সপ্তাহে কর্তৃপক্ষের কাছে বই চেয়ে একটি করে চিঠি লিখে। শেষ পর্যন্ত সে বই আদায় করেই ছাড়ে। শুধু তাই না, ১৯৬৩ সালে সে ঐ লাইব্রেরিকে পুরো নিউ ইংল্যান্ডের সেরা প্রিজন লাইব্রেরিতে পরিণত করে।

View Comments

This website uses cookies.