উইটনেস ফর দ্যা প্রসিকিউশন মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Witness for the Prosecution Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। উইটনেস ফর দ্যা প্রসিকিউশন মুভিটি পরিচালনা করেছেন বিলি ওয়াইল্ডার। আগাথা ক্রিস্টির ১৯২৫ সালের বিখ্যাত গল্প অবলম্বনে ১৯৫৭ সালে নির্মিত হয় উইটনেস ফর দ্যা প্রসিকিউশন। ব্রিটিশ এই নামকরা রাইটার অনেক জনপ্রিয় লেখা আমাদের মাঝে পাবলিশ করেছেন। ১৯৫৮ সালে উইটনেস ফর দ্যা প্রসিকিউশন মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৯৪,০৭৪টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.৪ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ০৩ মিলিয়ন বাজেটের উইটনেস ফর দ্যা প্রসিকিউশন মুভিটি বক্স অফিসে ০৯ মিলিয়ন আয় করে।
স্যার উইলফ্রিড রবার্টস একজন ৮০ বছর বয়সী বিখ্যাত আইনজীবী। সিরিয়াস হার্ট অ্যাটাক থেকে সেরে উঠার পর ডাক্তার পই পই করে বলে দেয় কোনভাবেই মামলা লড়া যাবেনা! লিওনার্ড ভোল নামের একজন সাবেক আমেরিকান সৈনিক ৫৬ বছরের বিত্তবান এমিলি ফ্রেন্চ নামের এক বিধবাকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হন । কিন্তু লিওনার্ড নিজেকে নির্দোষ দাবি করে স্যার উইলফ্রিড রবার্টস নামের ব্যারিস্টারের শরণাপন্ন হন!নার্স প্লিমসল র নিষেধ সত্বেও তিনি কেসটা নিয়ে নেন|
এমিলি ফ্রেন্চের সাথে লিওনার্ড এর একটা ভালো সম্পর্ক ছিলো। এবং মহিলা লিওনার্ড কে তার ৮০০০০ পাউন্ডের অনেকটা উইল করে দিয়েছলো। সাক্ষী-প্রমাণ সবকিছুই লিওনার্ড এর বিরুদ্ধে যায়। যদিও সে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবী করে। লিওনার্ড ভোল কি আসলেই নির্দোষ? নাকি তাকে ফাসিয়ে দেবার জন্যই এতকিছু ঘটানো হয়েছে? আর কেনই বা তার স্ত্রী তাকে ফাসিয়ে দেবার চেষ্টা করছে ? এতকিছুর কিভাবে অবসান হয় টা জানতে হলে মুভিটা দেখতে হবে। আর দেখতে হবে স্যার উইলফ্রিড রবার্টস এর জাদু! কোর্টরুম ড্রামা ঘরানার মুভিটির প্রতিটি দৃশ্যে অনবদ্য অভিনয়, পরিমিত হাস্যরস এবং শেষ দৃশ্য পর্যন্ত অসংখ্য টুইস্ট আপনাকে চোখ ফেরাতে দিবে না।
যে মহুর্তে আপনি মনে করবেন মুভি শেষ ঠিক তখনই টুইস্ট,এই ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আবার ও টুইস্ট ,ওকে ফাইন এইবার ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আপনাকে এমন ধাক্কা দিবে যে উপুড় হয়ে স্ক্রিনের দিকে তাকায়া থাকবেন আর ভাববেন এটা কি দেখলাম
রিভিউ করেছেনঃ Sumon Rahman
This website uses cookies.